মনিরুল হক ফিরোজ
মুঠোফোনে যৌন উদ্দীপক বার্তা আদান-প্রদান এক বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে তরুণ যুবা থেকে শুরু করে শিশু কিশোররাও আগ্রহী হচ্ছে এ ধরনের উদ্দীপক বার্তা আদান-প্রদানে। এ সমস্যা কমবেশি পৃথিবীর সবপ্রান্তে।
কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল এ সমস্যার আপাত সমাধানে নিয়ে হাজির। সমপ্রতি সংস্থাটি মার্কিন প্যাটেম্লট দপ্তরে বিশেষ এক সফটওয়ার নিবন্ধন করেছে, যা ‘সেক্সটিং’ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হবে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে মুঠোফোনে নির্দিষ্ট কিছু শব্দ নিষিদ্ধ করে দেয়া যাবে। ফলে এসব শব্দসহ কোনো বার্তা মুঠোফোনে আসবে না, একই সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ ব্যবহার করে কোনো বার্তা প্রেরণও সম্ভব হবে না।
শুধু তাই নয়, বিশেষ সফটওয়্যারটি মুঠোফোনে ব্যাকরণ, বানান পরীক্ষাতেও বিশেষ কাজে লাগবে। ফলে শিশু কিশোরদের ভাষা চর্চায়ও সহায়ক হবে এটি। একই সঙ্গে শিক্ষাসম্পর্কিত কাজেও অ্যাপলের সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা যাবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যাপলের এই সফটওয়্যার অন্যান্য টেক্সট ব্লকার থেকে আলাদা। কেননা এটি নিষিদ্ধ করা বিষয়বস্তু আলাদা ঠিকানায় পাঠিয়ে দিতে সক্ষম। ফলে অভিভাবকরা সহজেই বুঝতে পারবেন, কে তাদের সন্তানকে অশ্লীল বার্তা পাঠাচ্ছে। শিশুদের বয়সভেদে বার্তা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থাও রয়েছে এই সফটওয়্যারে। তবে আপত্তিকর ছবি নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা এটিতে নেই। এদিকে ব্রিটেনের ডেইলি মেইল লিখেছে, এ ধরনের মুঠোফোন এপ্লিকেশন অনর্থক সমস্যারও তৈরি করতে পারে। যেমন, টেনিস খেলোয়াড় টাইগার উডসকে নিয়ে কোনো ভালো বার্তাও ব্লক করে দিতে পারে এটি। কেননা, উডসের যৌন কেলেঙ্কারির নানা খবর আগে প্রকাশ হয়েছে। জনপ্রিয় টেক ব্লগ টেকক্রাঞ্চের মতে, এই এপ্লিকেশন ‘সেক্সটিং’ যুগের অবসান ঘটাতে পারে।
উল্লেখ্য, অ্যাপল এখনও বাণিজ্যিকভাবে এই সফটওয়্যারটিকে বাজারে ছাড়েনি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই আইফোনে এই সফটওয়্যারের দেখা মিলবে।
কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল এ সমস্যার আপাত সমাধানে নিয়ে হাজির। সমপ্রতি সংস্থাটি মার্কিন প্যাটেম্লট দপ্তরে বিশেষ এক সফটওয়ার নিবন্ধন করেছে, যা ‘সেক্সটিং’ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হবে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে মুঠোফোনে নির্দিষ্ট কিছু শব্দ নিষিদ্ধ করে দেয়া যাবে। ফলে এসব শব্দসহ কোনো বার্তা মুঠোফোনে আসবে না, একই সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ ব্যবহার করে কোনো বার্তা প্রেরণও সম্ভব হবে না।
শুধু তাই নয়, বিশেষ সফটওয়্যারটি মুঠোফোনে ব্যাকরণ, বানান পরীক্ষাতেও বিশেষ কাজে লাগবে। ফলে শিশু কিশোরদের ভাষা চর্চায়ও সহায়ক হবে এটি। একই সঙ্গে শিক্ষাসম্পর্কিত কাজেও অ্যাপলের সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা যাবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যাপলের এই সফটওয়্যার অন্যান্য টেক্সট ব্লকার থেকে আলাদা। কেননা এটি নিষিদ্ধ করা বিষয়বস্তু আলাদা ঠিকানায় পাঠিয়ে দিতে সক্ষম। ফলে অভিভাবকরা সহজেই বুঝতে পারবেন, কে তাদের সন্তানকে অশ্লীল বার্তা পাঠাচ্ছে। শিশুদের বয়সভেদে বার্তা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থাও রয়েছে এই সফটওয়্যারে। তবে আপত্তিকর ছবি নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা এটিতে নেই। এদিকে ব্রিটেনের ডেইলি মেইল লিখেছে, এ ধরনের মুঠোফোন এপ্লিকেশন অনর্থক সমস্যারও তৈরি করতে পারে। যেমন, টেনিস খেলোয়াড় টাইগার উডসকে নিয়ে কোনো ভালো বার্তাও ব্লক করে দিতে পারে এটি। কেননা, উডসের যৌন কেলেঙ্কারির নানা খবর আগে প্রকাশ হয়েছে। জনপ্রিয় টেক ব্লগ টেকক্রাঞ্চের মতে, এই এপ্লিকেশন ‘সেক্সটিং’ যুগের অবসান ঘটাতে পারে।
উল্লেখ্য, অ্যাপল এখনও বাণিজ্যিকভাবে এই সফটওয়্যারটিকে বাজারে ছাড়েনি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই আইফোনে এই সফটওয়্যারের দেখা মিলবে।